-->

PSC SPECIAL


❑প্রশ্ন: কাজের একক কী?
☞ উত্তর: জুল।
❑প্রশ্ন: সিলিন্ডারের ব্যাস মাপা যায়
কিসের সাহায্যে?
☞ উত্তর: স্লাইড ক্যালিপার্স।
❑প্রশ্ন: শক্তির মাত্রা কী?
☞ উত্তর: ML2T-2
❑প্রশ্ন: ত্বরণের মাত্রা কী?
☞ উত্তর: LT-2
❑প্রশ্ন: ঘনত্বের মাত্রা কী?
☞ উত্তর: MLT-3
❑প্রশ্ন: দৈর্ঘ্যের একক কী?
☞ উত্তর: মিটার।
❑প্রশ্ন: চাপের একক কী?
☞ উত্তর: প্যাসকেল।
❑প্রশ্ন: তড়িৎপ্রবাহের একক কী?
☞ উত্তর: অ্যাম্পিয়ার।
❑প্রশ্ন: তাপমাত্রার একক কী?
☞ উত্তর: কেলভিন।
❑প্রশ্ন: তাপের একক কী?
☞ উত্তর: জুল।
❑প্রশ্ন: পদার্থের জড়তার পরিমাপ কী?
☞ উত্তর: ভর।

❑প্রশ্ন: নিউটন গতিসূত্র প্রকাশ করেন কত সালে?
☞ উত্তর: ১৬৮৭ সালে।
❑প্রশ্ন: ভরবেগ P-এর মাত্রা সমীকরণ কী?
☞ উত্তর: [P]=[MLT-1] ।
❑ প্রশ্ন: রকেট উৎক্ষেপণের ক্ষেত্রে
কোন সূত্র
কাজ করে?
☞ উত্তর: নিউটনের তৃতীয় সূত্র তথা ভরবেগের
সংরক্ষণ সূত্র।
❑ প্রশ্ন: বেগ ও দ্রুতির একক কী?
☞ উত্তর: ms-1
❑ প্রশ্ন: বেগ ও দ্রুতির মাত্রা কী?
☞ উত্তর: [LT-1]
❑ প্রশ্ন: দ্রুতি কী?
☞ উত্তর: বস্তুর বেগের মান।
❑ প্রশ্ন: বেগ কী?
☞ উত্তর: নির্দিষ্ট দিকে দ্রুতিই বেগ।
❑ প্রশ্ন: মন্দন কী?
☞ উত্তর: সরল পথে চলমান বস্তুর সময়ের সঙ্গে
বস্তুর
বেগ হ্রাসই মন্দন।
❑ প্রশ্ন: ফিলোসোফিয়া ন্যাচারালিস
প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকা গ্রন্থটির লেখক
কে?
☞ উত্তর: স্যার আইজাক নিউটন।
❑ প্রশ্ন: মহাকর্ষীয় ধ্রুবক (G)-এর মান কত?
☞ উত্তর: ৬.৬৭৩১০১১Nm2kg-2
❑ প্রশ্ন: মহাকর্ষ ধ্রুবক G-এর একক কোনটি?
☞ উত্তর: Nm2kg-2
❑ প্রশ্ন: পড়ন্ত বস্তুর সূত্র আবিষ্কার করেন কে?
☞ উত্তর: গ্যালিলিও।
❑ প্রশ্ন: কোথায় অভিকর্ষজ ত্বরণ ‘g’-এর মান
সবচেয়ে বেশি?
☞ উত্তর: মেরু অঞ্চলে।

❑ প্রশ্ন: কোনো বস্তুর ওজন কোথায় বেশি
হয়?
☞ উত্তর: মেরু অঞ্চলে।
❑ প্রশ্ন: পৃথিবীর কেন্দ্রে বস্তুর ওজন কত?
☞ উত্তর: শূন্য (০) ।
❑ প্রশ্ন: বস্তুর মৌলিক ধর্ম কী?
☞ উত্তর: ভর।
❑ প্রশ্ন: মহাকর্ষ কী?
☞ উত্তর: মহাবিশ্বের যেকোনো দুটি বস্তুর
মধ্যে
যে আকর্ষণ তাকে মহাকর্ষ বলে।
নিউটনের মহাকর্ষ তত্ত্ব
❑ প্রশ্ন: পৃথিবীর কেন্দ্রে অভিকর্ষজ
ত্বরণের (g)
মান কত?
☞ উত্তর: শূন্য (০) ।
❑ প্রশ্ন: কোনো বস্তুর অভিকর্ষ কেন্দ্র কয়টি?
☞ উত্তর: একটি।
❑ প্রশ্ন: মহাশূন্যে পাঠানো প্রথম উপগ্রহ
কোনটি?
☞ উত্তর: স্পুটনিক-১।
☆ মিনামাটা রোগ কোন ধাতুর কারনে হয় ? : পারদ
☆ ব্ল্যাক ফুট ডিজিজ কোন ধাতুর কারনে হয় ? : অার্সেনিক
☆ ফ্লুরোসিস রোগ কেন হয় ? : ফ্লোরাইড দুষন
☆ কালো ফুসফুস রোগ কাদের হয় ?: কয়লা কারখানার শ্রমিকদের ।
☆প্রধান গ্রীন হাউস গ্যাস কোনটি ? : কার্বন ডাইঅক্সাইড
☆ জৈব গ্রীন হাউস গ্যাস কোনটি ?: মিথেন
☆ বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিকা অনুযায়ী আর্সেনিকের নিরাপদ মাত্রা কতো ?? : প্রতি লিটার জলে ০.০১ মিলিগ্রা
☆ মানবদেহে আর্সেনিকের সর্বাধিক সহনসীমা কতো ? : প্রতি লিটার জলে ০.০৫ মিলিগ্রাম ।
☆ওজোনস্তরের ক্ষতির জন্য প্রধান দায়ী কোন গ্যাস ? : ক্লোরোফ্লোরো কার্বন ।
☆ইকোসিস্টেম নামকরন কে করেন ? : ট্যানসলে ।
☆ বিশ্ব আবহাওয়া দিবস কবে পালিত হয় ? : ২৩ শে মার্চ ।
☆ ফ্লাই অ্যাশ এর উতস কি ? : তাপ বিদ্যুত কেন্দ্র ।
☆ ভূ- তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারন কি ?: গ্রীন হাউস গ্যাস ।
☆ GIS- এর পুরো নাম কি ?: Geographical Information System .
☆ তৈগা কি ? : পাইন গাছের বনভূমি ।
☆ ভারতে বনভূমির পরিমান কতো ? : ১৯.৩৯%
☆পৃথিবীর প্রথম পরিবেশ বৈঠক কোথায় হয়? : স্টকহোমে।
☆আর্সেনিকোসিস হলো-: জলদুষনের ফল/ আর্সেনিক দুষনের ফল ।
☆ চিপকো শব্দের অর্থ কি ? : জড়িয়ে ধরা।
☆ শব্দের তীব্রতা মাপার একক কি ? : ডেসিবল ।
☆ চিপকো আন্দোলনের মুল দাবী কি ছিল ? : অরণ্য সংরক্ষণের দাবী।
☆টর্নেডো কথাটি কোন দেশের সঙ্গে যুক্ত ?: আমেরিকা ।
☆হ্যারিকেন কোন দেশের ঝড় ? : ওয়েষ্ট ইন্ডিজ।
☆ভূমিকম্প মাপার যন্ত্রের নাম কি ?: সিসমোগ্রাফ।
☆ টাইফুন কি ?: জাপানের ঘূর্ণবাত ।
☆ পশ্চিমবঙ্গে বাঘ্র প্রকল্প আছে- সুন্দরবনে।

☆ ইকোলজি কথার অর্থ- বাস্তুবিদ্যা।
☆বাস্তুতন্ত্রে শক্তির প্রবাহ সর্বদা- একমুখী ।
☆ "ইকোসিস্টেম"- শব্দটির প্রবর্তক- ট্যান্সলি।
☆ কোনো নির্দিষ্ট বাস্তুতন্ত্রের অন্তর্গত জীবের পরিমান বা সর্বমোট সংখ্যাকে বলা হয়- বায়োমাস।
☆দশ শতাংশ সুত্রের প্রবক্তা- লিন্ডেম্যান।
☆জলে ভাসমান আণুবিক্ষনিক জীবদের বলা হয়- প্ল্যাংটন।
☆ উদ্ভিদের বলা হয়- ফাইটোপ্ল্যাংটন।
☆প্রানিদের বলা হয় - জু-প্ল্যাংটন ।
☆ফাইটোপ্ল্যাংটন হলো জলজ বাস্তুতন্ত্রের- উত্পাদক উপাদান ।
☆ যেসব প্রাণী জলে স্বাধীনভাবে সাতার কেটে বেড়ায় তাদের বলে- নেকটন।
☆নেকটনের উদাহরণ- মাছ ও তিমি।
☆ যেসব প্রাণী জলের নীচে বসবাস করেন তাদের বলা হয়- বেনথস।
☆ বেনথসের উদাহরণ- শামুক ও প্রবাল।
☆ পশ্চিমবঙ্গের একটি অভয়ারণ্যের নাম- জলদাপাড়া।
☆ভারতের দুটো লুপ্তপ্রায় প্রাণীর নাম- একশৃঙ্গ গন্ডার ও সিংহ ।
☆ভারতের দুটো বিলুপ্ত প্রাণীর নাম- গোলাপী মাথা হাস ও পাহাড়ি বটের।
☆ ফাইটোপ্ল্যাংটনের উদাহরণ- ক্ল্যামাইডোমেনাস ও ভলবক্স।
☆ জু-প্ল্যাংটনের উদাহরণ- মশার লার্ভা ও ডাফনিয়া।
☆ নাইট্রোজেন স্থিতিকারী ব্যাকটেরিয়া- রাইজোবিয়াম ও ক্লসট্রিডিয়াম।
☆ ডি- নাইট্রিফাইং ব্যাকটেরিয়া- সিউডোমেনাস ও থিওব্যাসিলাস।
☆ বাস্তুতন্ত্রের অন্তর্গত কোনো প্রজাতির জীবের অবস্থান ও তার ভুমিকাকে বলা হয়- ইকোলজিক্যাল নিচ্।
☆ খাদ্য পিরামিড- তিনপ্রকার।
☆"ইতাই-ইতাই" - রোগ কোন ধাতুর কারনে হয়- ক্যাডমিয়াম।
SeeCloseComment