-->

Information on various metals and minerals (বিভিন্ন ধাতু ও খনিজ পদার্থ সম্পর্কিত নানা তথ্য)

বিভিন্ন ধাতু ও খনিজ পদার্থ সম্পর্কিত নানা তথ্য :




শুধু ভূবিজ্ঞানীদের কাছেই নয়, সাধারণ মানুষের কাছেও কৌতুহলের ও নিত্যপ্রয়ােজনীয় দ্রব্য হয়ে থাকবে বিভিন্ন ধাতু ও খনিজদ্রব্য। এই বস্তুগুলির আবিষ্কারের ইতিহাস এবং বৈশিষ্ট্যনির্দেশক তথ্য খুবই কৌতূহলােদ্দীপক।




🗼 প্যালাডিয়াম ধাতুটির নাম দেওয়া হয় গ্রিক জ্ঞানদেবী প্যালাস এথেনার নামে।





🗼 মার্কিন মহাকাশচারিণী শার্লোট মূর, তার গবেষণাপত্রে জানিয়েছেন- সূর্য, অ্যান্ড্রোমেডা ও সিটাস নক্ষত্রমণ্ডলের মধ্যে টেকনেটিয়াম নামক ধাতুটি আছে।





🗼 রাশিয়ার অন্তর্গত সভিয়াতেই নােস উপদ্বীপ থেকে সর্বপ্রথম খুঁজে পাওয়া যায় হ্যাফনিয়াম খনিজটি।



🗼অসমিয়াম ধাতুটি আবিষ্কার করেন ব্রিটিশ রাসায়নিক বিজ্ঞানী স্মিথসন টেন্যান্ট।





🗼 গ্রিক পুরাণে রামধনুর দেবতার নাম থেকে ইরিডিয়াম ধাতু এবং রাশিয়া দেশটির লাতিন ভাষার নাম থেকে রুথেনিয়াম ধাতুটির নামকরণ হয়েছে।





🗼১৮৬১ সালে ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী স্যার উইলিয়াম ক্রস থ্যালিয়াম ধাতুটি আবিষ্কার করেন। গ্রিক শব্দ “থ্যালােস’ বা ‘অঙ্কুরিত সবুজ পাতা থেকে এই ধাতুটির নামকরণ হয়।





🗼সুইডেনের রাজধানী, স্টকহােমের কাছে অবস্থিত ইটেরবি’ (Ytterby) নামক গ্রামটি থেকে ইট্রিয়াম ধাতুটির নামকরণ করেন সুইডিশ সেনাধ্যক্ষ - কার্ল আরহেনিয়াস।





🗼 ভারত থেকে আগত নীল বা ইন্ডিগাের নামে উজ্জ্বল রঙের ধাতু - ইন্ডিয়াস’কে খুঁজে পাওয়া যায় জার্মান শহর ফ্রেইবুর্গ থেকে ১৮৬৩ সালে।





🗼 অ্যান্টিমনি খনিজটির সমস্ত বৈশিষ্ট্য সর্বপ্রথম বর্ণনা করেন জার্মানির একজন বেনেডিক্টপন্থী, খ্রিস্টান ধর্মযাজক- বেসিল ভ্যালেন্টাইন।



🗼১৫৪৬ সালে সবচেয়ে ভারী ধাতু বিসমাথ-এর সম্পর্কে বিশদ বিবরণ দেন ধাতুবিশারদ— গেওর্গিয়াস এগ্রিকোলা।




🗼 স্কটল্যান্ডের গ্রাম স্টুনটিয়ান থেকে স্টুনটিয়াম ধাতুটির নামকরণ হয়েছে।





         






SeeCloseComment